বর্তমান কলেজ পরিচালনা পরিষদের সন্মানিত সদস্য জনাব ক্যাপ্টেন মোঃ আজিজুল হক, এক্সট্রা মাষ্টার (লন্ডন) এফ.এন.আই (ইউ কে), প্রাক্তন এমডি (সি.এস-সি) ও প্রাক্তন কমান্ড্যান্ট, বাংলাদেশ মেরিন একাডেমী, কলেজ উন্নয়নে ১(এক) লক্ষ টাকা অনুদান প্রদান করেন। তাছাড়াও কলেজ উন্নয়নে যে সকল মহৎপাণ ব্যক্তি উলে¬খযোগ্য পরিমাণ আর্থিক বা বস্তুুগত অনুদান প্রদান করেছেন তারা হলেন- জনাব শফিউল আলম, জেল রেজিষ্টার (অবঃ), বাবু শচীন কর্মকার (আমেরিকা প্রবাসী), জনাব ইফতেখার উদ্দীন আহমদ (চেয়ারম্যান, রাজ ওভারসীজ), জনাব আবদুল হাই (খুলশী), জনাব কাজী মোজাম্মেল হক (ঢাকা), বাবু সর্বজিত চক্রবর্তী (ঢাকা), জনাব এম.এ.সবুর (্এনায়েতপুর), যে সকল সংস্থা ও প্রতিষ্টান কলেজের সার্বিক কল্যাণে অবদান রেখেছেন তন্মধ্যে কাটিরহাট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় পরিচালনা পরিষদ, হযরত শাহজাহান শাহ (রঃ) মাজার শরীফ কমপে¬ক্স পরিচালনা পরিষদ, এশিয়া ফাউন্ডেশন, ইঞ্জিঃ চৌধুরী মোঃ মহসিন ফাউন্ডেশন, ফর হিউম্যান রিসোর্সেস এন্ড ডেভেলপমেন্ট, কাটিরহাট ক্রীড়াচক্র, এনায়েতপুর গণ পাঠাগার এবং ডেসটিনি-২০০০ লিঃ বিশেষভাবে উলে¬খযোগ্য।
প্রশাসনিক আনুকূল্য পেতে যাঁরা সহযোগিতা করেছেন তারা হলেন-
জনাব ওবায়দুল হক, চীফ রিপোর্টার, দৈনিক আজাদী, জনাব দিদারুল আনোয়ার, সচিব (অবঃ), জনাব সৈয়দ ওয়াহিদুল আলম, (সাবেক এম.পি), জনাব মীর মোঃ নাছির উদ্দীন (সাবেক মন্ত্রী)।
বর্তমানে এ কলেজে উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখায় বাংলা, ইংরেজী, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, গণিত, জীববিজ্ঞান, কম্পিউটার শিক্ষা, পরিসংখ্যান, অর্থনীতি, পৌরনীতি, সমাজবিজ্ঞান, ইসলামের ইতিহাস, যুক্তিবিদ্যা, হিসাববিজ্ঞান, ব্যবসায় নীতি ও প্রয়োগ, অর্থনীতি ও বাণিজ্যিক ভূগোল বিষয়ে পাঠদান করা হয়।
স্নাতক পর্যায়ে বি.এ; ব.এস.এস এবং বি.এস.সি পাস কোর্সে বাংলা, ইংরেজী, অর্থনীতি, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, সমাজজ্ঞিান, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি, দর্শন, হিসাব বিজ্ঞান ও ব্যবস্থাপনা বিষয়ে শিক্ষাদান চলছে।
তাছাড়া কর্মমূখী শিক্ষা সম্প্রসারণের অংশ হিসেবে কলেজ শিক্ষার্থী এবং এলাকর বেকার যুব সম্প্রদায়ের জন্য অপরাহ্নে (কলেজ ছুটির পর) কম্পিউটার শিক্ষা কোর্স চালু করা হয়েছে। চাকুরীজিবী এবং ঝরে পড়া শিক্ষার্থীর জন্য বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত এইচ.এস.সি প্রোগ্রাম টিউটোরিয়াল কেন্দ্রও স্থাপন করা হয়েছে।
পাবলিক পরীক্ষার ফলাফল পার্শ্ববর্তী যে কোন কলেজের চেয়ে অধিক ভাল। বিগত উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় ১৭১ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৩৯ জন উত্তীর্ণ হয়। পাসের হার ৮২%। এবং স্নাতক পাস পরীক্ষায় ৪৪০ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৩জন প্রথম শ্রেণীতে উত্তীর্ণ হয় এবং পাসের হার ৯০%।